গ্রিক দেবীর মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে সরকার দেশে হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি বাস্তবায়ন করতে চায়। আমরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে হলেও তাদের এ অপচেষ্টাকে রুখে দেবো, ইনশাআল্লাহ। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস মসজিদ রক্ষার আন্দোলনে শহীদ হওয়ার ইতিহাস। তাই সব ধরনের অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে ইশা ছাত্র আন্দোলনকেই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। চরমোনাই বার্ষিক মাহফিলের তৃতীয় দিন চরমোনাই ময়দানে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত ছাত্র-গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই) এ কথা বলেন।
পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, হিন্দুত্ববাদী সিলেবাসের বিরুদ্ধে যেভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে তা পরিবর্তন করতে বাধ্য করা হয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে মূর্তি অপসারণের জন্য রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে বাধ্য করতে হবে। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি জিএম রুহুল আমীনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলামের উপস্থাপনায় ছাত্র-গণজমায়েতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির আল্লামা আবদুল হক আজাদ, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, শায়খ যাকারিয়া, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া ঢাকার ইফতা বিভাগের প্রধান মুফতি হিফজুর রহমান, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী আন-নদভী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এ টি এম হেমায়েত উদ্দীন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল কাদের ও মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম।
পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, হিন্দুত্ববাদী সিলেবাসের বিরুদ্ধে যেভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে তা পরিবর্তন করতে বাধ্য করা হয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে মূর্তি অপসারণের জন্য রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে বাধ্য করতে হবে। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি জিএম রুহুল আমীনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলামের উপস্থাপনায় ছাত্র-গণজমায়েতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির আল্লামা আবদুল হক আজাদ, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, শায়খ যাকারিয়া, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া ঢাকার ইফতা বিভাগের প্রধান মুফতি হিফজুর রহমান, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী আন-নদভী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এ টি এম হেমায়েত উদ্দীন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল কাদের ও মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম।
No comments:
Post a Comment